ফ্লাটার কি ফ্রন্টেড নাকি ব্যাকেন্ড? ।। Is Flutter Frontend Or Backend (Uses of Flutter)?
অ্যাপ ডেভেলমেন্টের এই যুগে কতশত ফ্রেমওয়ার্কের আলাপ আসে আর যায়, তবে কিছু কিছু ফ্রেমওয়ার্ক যেন অ্যাপ ডেভেলমেন্টের জগতকেই পালটে দেয়। ২০১৫ সালে গুগলের আনা একটি ফ্রেমওয়ার্ক ফ্লাটার ঠিক তেমনি একটি ফ্রেমওয়ার্ক। মোবাইল অ্যাপ ডেভেলমেন্টকে টার্গেট করে ডেভেলপ করা এই ফ্রেমওয়ার্কটির পটেনশিয়াল দিনদিন বেড়েই চলছে।
আর এই অ্যাপ ডেভেলপমেন্টের ক্ষেত্রে, যে দুইটি সাইড সুপ্রিমেসি নিয়ে আছে সেগুলো হল: ফ্রন্টএন্ড এবং ব্যাকএন্ড। ফ্রন্টএন্ড হল চকচকে ঝকঝকে ইন্টারফেস যার সাথে ইউজাররা ইন্টারঅ্যাক্ট করে, আর ব্যাকএন্ড মূলত পর্দার আড়ালে ডেটা এবং লজিক ম্যানেজ করে। এদিকে ফ্লাটার, মোবাইল অ্যাপ জগতের এক গুরুত্বপূর্ণ সদস্য। আমরা সবাই জানি যে, ফ্লাটার পারফেক্ট ইউজার ইন্টারফেস তৈরিতে পারদর্শী। কিন্তু এই ফ্লাটারের রাজত্ব কি ব্যাকএন্ড পর্যন্ত বিস্তার করে? যখন আমরা ফ্লাটারের জগতে প্রবেশ করি, তখন কিন্তু ফ্রন্টএন্ড এবং ব্যাকএন্ড দুটোকেই টুল হিসেবে এর পাওয়ারগুলো এক্সপ্লোর করি ও কাজে লাগাই। তাই মাঝেমাঝে একটা প্রশ্ন শুনতে পাওয়া যায়, ফ্লাটার কি ব্যাকএন্ড নাকি ফ্রন্টএন্ড?
ফ্লাটার: দ্য ফ্রন্টেন্ড মাস্টার
কিন্তু ফ্লাটার কি ব্যাকএন্ডের পক্ষে কথা বলে?
কাজের জন্য সঠিক টুল সিলেক্ট করা
ফ্লাটারের ফিউচার এবং ব্যাকএন্ড ডেভেলপমেন্ট
ফ্লাটারের ফিউচার এবং ফ্রন্টেন্ড ডেভেলমেন্ট
আজ ফ্লাটার নিয়ে ব্যাকএন্ড ও ফ্রন্টএন্ড-এর বিস্তারিত জানবো। পাশাপাশি, আপনি কোন কোন রিসোর্স থেকে ব্যাকএন্ড ও ফ্রন্টএন্ড নিয়ে শিখতে পারবেন সেই রিসোর্সগুলো নিয়েও আলোচনা করবো।
ফ্লাটার: দ্য ফ্রন্টেন্ড মাস্টার || Flutter: The Frontend Master
আপনাকে এটি স্বীকার করতেই হবে যে, ফ্রন্টএন্ড ফ্রেমওয়ার্ক হিসেবে ফ্লাটার কিন্তু খুব শাইন করছে। এটি ডেভেলপারদের ডার্ট প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ ইউজ করে ক্রস-প্ল্যাটফর্ম অ্যাপ তৈরি করার ক্ষমতা দেয়। এখানে যেসব কারণ এটিকে মোবাইল UI-এর মাষ্টার করে তুলেছে সেগুলো হল:
একটি স্ট্রং উইজেটের কালেকশন || A Strong Widget Collection
ফ্লাটার একটি উইজেট লাইব্রেরি রান করে যা আপনার অ্যাপের ইন্টারফেসের জন্য বিল্ডিং ব্লক হিসেবে কাজ করে। বাটন এবং টেক্সট ফিল্ড থেকে কমপ্লেক্স লেআউট এবং অ্যানিমেশন পর্যন্ত, আপনার কাছে একটি ইউজার এক্সপেরিয়েন্স তৈরি করার জন্য প্রচুর অপশন রয়েছে যা দেখতে যেমন আকর্ষণীয় ব্যবহারেও কার্যকরী। আর এতো অপশন কিন্তু ফ্লাটার-ই নিয়ে আসছে।
হট রিলোড ফিচার || Hot Reload Feature
ফ্লাটারের সবচেয়ে বেস্ট ফিচারগুলোর মধ্যে একটি হল হট রিলোড। এই স্মার্ট ফিচারটি আপনাকে রিয়েল-টাইমে আপনার অ্যাপে কি কি পরিবর্তন আনা হয়েছে সেগুলো দেখতে দেয়, পাশাপাশি উল্লেখযোগ্যভাবে ডেভেলমেন্ট প্রসেসটিকে অনেক দ্রুততর করে তোলে। তাই আর কোন ক্লান্তিকর রিকম্পাইলিং এবং রিস্টার্টিংয়ের ঝামেলা নেই। তাই এখন আপনি শুধু কোড করবেন, দেখবেন এবং বিদ্যুতের গতিতে এটি রিপিট করতে থাকবেন।
কাস্টমাইজেশনের সুবিধা || Customization
আপনি কি ডিফল্ট লুক বা ডিফল্ট এ্যাপ পছন্দ করবেন? নিশ্চয়ই না! এক্ষেত্রে ফ্লাটার আপনাকে UI এর উপর অনেক বেশি কনট্রোল দেয়। আপনার প্রয়োজনে আপনি কাস্টম উইজেট এবং থিম তৈরি করতে পারেন, আপনার অ্যাপটি আপনার ইউনিক ব্র্যান্ড আইডেন্টিটিকে রিফ্লেক্ট করে তা নিশ্চিত করে।
এই ফিচারগুলো, পারফরম্যান্স এবং স্মুদ অ্যানিমেশনগুলোতে ফোকাসের জন্য, ফ্লাটার ইউনিক মোবাইল অ্যাপ ফ্রন্টএন্ড তৈরি করার ক্ষেত্রে সবার জন্য একটি টপ চয়েজ।
কিন্তু ফ্লাটার কি ব্যাকএন্ডের পক্ষে কথা বলে? || But Does Flutter Speak For The Backend?
যখন ফ্লাটার ফ্রন্টএন্ড ডেভেলমেন্টে অভাবনীয় সাফল্য নিয়ে আসে, তখন এর ব্যাকএন্ড পাওয়ারের প্রশ্নটি সামনে চলে আসে। টেকনিক্যালি, ফ্লাটারকে কিন্তু ব্যাকএন্ড ডেভেলমেন্টের জন্য ইউজ করা যেতে পারে। ডার্ট ল্যাঙ্গুয়েজ, যার উপর ফ্লাটার তৈরি করা হয়েছে, সেটি সার্ভার-সাইড কাজগুলো ম্যানেজ করার জন্য যথেষ্ট ভার্সেটাইল ভূমিকা পালন করে। তবে, এটি বিভিন্ন কারণে ফ্লাটারের সবচেয়ে কমন ইউজের মধ্যে পড়ে না। যেমন:
UI-এ ফোকাস করা || Focus On UI
ফ্লাটারের মূল ডিজাইন ফিলোসফি ইউজার ইন্টারফেসকে ঘিরে। এর টুলস এবং লাইব্রেরিগুলো বিশেষভাবে আকর্ষণীয় ফ্রন্টএন্ড তৈরি করার জন্য সর্বদা প্রস্তুত। যদিও আপনি ব্যাকএন্ড লজিকের জন্য ডার্ট ইউজ করতে পারেন, সেখানে আরও এস্টাব্লিশ এবং ফিচার সমৃদ্ধ ব্যাকএন্ড ফ্রেমওয়ার্ক রয়েছে।
ব্যাকএন্ড ইকোসিস্টেম || Backend Ecosystem
ব্যাকএন্ড ওয়ার্ল্ড মূলত Node.js, Python, Django বা Java Spring-এর মতো প্রতিষ্ঠিত ফ্রেমওয়ার্কগুলোতে ডেভেলপ করে। এই ফ্রেমওয়ার্কগুলোতে বিশাল কমিউনিটি, বিস্তৃত লাইব্রেরি এবং ম্যাচিউর টুলিং সিস্টেম আছে, যা ব্যাকএন্ড ডেভেলমেন্টকে আরও দক্ষ করে তোলে।
তবে, এর মানে এই নয় যে ব্যাকএন্ড স্টোরিতে ফ্লাটারের কোন ভূমিকা নেই। ফ্লাটার ব্যাকএন্ডের সাথে ইন্টারঅ্যাক্ট করতে পারে এমন কিছু উপায় কিন্তু এখানে রযেছে:
API কমিউনিকেশন || API Communication
ফ্লাটার অ্যাপ্লিকেশনগুলো মূলত ডেটা রান ও স্টোর করতে ব্যাকএন্ড API-এর সাথে কমিউনিকেট করে। এটি হল একটি প্রাইমারি অপশন যেখানে ফ্লাটার ব্যাকএন্ড সার্ভিসগুলোর সাথে ইন্টারঅ্যাক্ট করে, যার ফলে আপনার অ্যাপ সার্ভারে থাকা ফাংশনগুলো অ্যাক্সেস করতে পারে৷
Backend-as-a-Service (BaaS)
Firebase-এর মতো BaaS সলিউশনগুলো প্রি-বিল্ট ব্যাকএন্ড ফাংশনালিটি অফার করে যা অনায়াসে ফ্লাটারের সাথে ইন্ট্রিগ্রেট করে। এটি ডেভেলপারদের স্ক্র্যাচ থেকে ব্যাকএন্ড তৈরি না করেই ইউজার অথেনটিকেশন, ডেটাবেস এবং ক্লাউড ফাংশনগুলোর মতো ফিচারগুলোকে ইউজ করতে দেয়।
কাজের জন্য সঠিক টুল সিলেক্ট করা || Select The Proper Tool
তাহলে কি ফ্লাটার অ্যাপ তৈরি করার সময়, আপনার ব্যাকএন্ডের জন্যও ফ্লাটার ইউজ করা উচিত? আপনাকে এই সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করার জন্য এখানে একটি ব্রেকডাউন রয়েছে।
যদি আপনার অ্যাপের ব্যাকএন্ড রিকোয়ারমেন্ট আপনি বুঝতে পারেন, তাহলে ফ্রন্টএন্ডের জন্য ফ্লাটারের পাশাপাশি একটি BaaS সলিউশন ইউজ করা আপনার জন্য একটি গ্রেইট অপশন হতে পারে। এটি যেমন দক্ষ তেমনি সাশ্রয়ী, যা আপনাকে একটি দুর্দান্ত ইউজার এক্সপেরিয়েন্স তৈরিতে ফোকাস করতে হেল্প করবে৷
এছাড়া কমপ্লেক্স ব্যাকএন্ড ফাংশনালিটি প্রয়োজন এমন অ্যাপগুলোর জন্য, ব্যাকএন্ড ফ্রেমওয়ার্কগুলো বেটার অপশন হতে পারে। এই ফ্রেমওয়ার্কগুলো দিয়ে আপনি ব্যাকএন্ড ডেভেলপমেন্টের জন্য বিশেষভাবে ডিজাইন করা টুল এবং লাইব্রেরিগুলো কাজে লাগাতে পারবেন।
তবে আপনার প্রজেক্টে যদি খুব বেশি কাস্টমাইজড ব্যাকএন্ড সলিউশন প্রয়োজন হয় যা একটি BaaS অফারে ফিট হচ্ছে না, তাহলে ফ্রন্টএন্ডের জন্য ফ্লাটারের পাশাপাশি একটি ডেডিকেটেড ব্যাকএন্ড ফ্রেমওয়ার্ক এক্সপ্লোর করা যেতে পারে।
মনে রাখবেন, আপনার জন্য কোনটি বেস্ট এপ্রোচ তা আপনার প্রজেক্টের নির্দিষ্ট ডিমান্ডের উপর নির্ভর করে।
ফ্লাটারের ফিউচার এবং ব্যাকএন্ড ডেভেলপমেন্ট || Flutter Future And Backend Development
যদিও ফ্লাটার বর্তমানে ব্যাকএন্ড ল্যান্ডস্কেপে আধিপত্য বিস্তার করছে না, তবে এই ডোমেইনে ফ্লাটারের ফিউচার অনেক ভাল-ই বলা চলে।
আপনি নিশ্চয়ই জানেন যে, ফ্লাটার কমিউনিটি দিনদিন বড় হচ্ছে, এবং একটি সুযোগ রয়েছে যেখানে বিশেষভাবে ফ্লাটারের জন্য ডিজাইন করা নতুন ব্যাকএন্ড টুলস এবং লাইব্রেরি আসতে পারে, যা এটিকে ব্যাকএন্ড ডেভেলমেন্টের জন্য আরও আকর্ষণীয় অপশন করে তুলবে।
তাই ফ্লাটারের এরিয়া বাড়ার সাথে সাথে ফুল-স্ট্যাক ফ্লাটার ডেভেলপারদের ডিমান্ডও বাড়ছে যারা ডার্ট ল্যাঙ্গুয়েজ ইউজ করে ফ্রন্টএন্ড এবং ব্যাকএন্ড উভয় ডেভেলপমেন্টে দক্ষ। তাই এটি নির্দিষ্ট প্রজেক্টের জন্য আরও ডেভেলপ ওয়ার্কফ্লো নিশ্চিত করতে সবাই ফ্লাটারের দিকেই নজর দিচ্ছে।
ফ্লাটারের ফিউচার এবং ফ্রন্টেন্ড ডেভেলমেন্ট || Flutter Future And Frontend Development
এখন পর্যন্ত যেভাবে ফ্লাটার এগিয়ে যাচ্ছে তাতে ফ্রন্টএন্ড ডেভেলমেন্টে ফ্লাটারের ভবিষ্যত উজ্জ্বল বলে মনে হচ্ছে। ইউনিক UI এক্সপেরিয়েন্সের কমিটমেন্ট, প্ল্যাটফর্ম রিচ বাড়ানো এবং একটি ডেভেলপার ইকোসিস্টেমের জন্য একটি লিডিং ফ্রেমওয়ার্ক, এসকল দিক এর অবস্থানকে আরো স্ট্রং করে। তাই কনস্ট্যান্ট ইনোভেশন এবং একটি সমৃদ্ধ কমিউনিটির সাথে, Flutter বিভিন্ন প্ল্যাটফর্ম জুড়ে বেস্ট ইউজার এক্সপেরিয়েন্স তৈরি করতে ডেভেলপারদের এমপাওয়ার করে, ফ্রন্টএন্ড ডেভেলমেন্টের ফিউচার শেইপ দিতে প্রস্তুত বলা যায়।
কোথায় শিখবো? || Where To Learn
আপনি ফ্রন্টএন্ড ও ব্যাকএন্ডের সম্পূর্ণ ইউজের জন্য ফ্লাটারের ব্যবহার শিখতে পারেন। বর্তমানে YouTube-এ ফ্লাটার নিয়ে অনেক শিক্ষণীয় ভিডিও আছে। এছাড়াও সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম যেমন ফেইসবুকে ফ্লাটার ডেভেলপারদের কমিউনিটি রয়েছে। আপনি সেখানে জয়েন করেও বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ গাইডলাইন পেতে পারেন। এছাড়া যদি বাংলাদেশে সার্টিফাইড ফুলটাইম কোর্স করতে চান, তাও বাংলা ভাষায়, তাহলে ফ্লাটার নিয়ে ওস্তাদের কোর্সটিও আপনাকে সাহায্য করতে পারে।
শেষকথা || Conclusion
ফ্লাটার ফ্রন্টএন্ড ফ্রেমওয়ার্ক হিসাবে সর্বোচ্চ রাজত্ব করছে বলে এর ব্যাকএন্ড পাওয়ারকে ইগনোর করা যাবে না। প্রতিষ্ঠিত ব্যাকএন্ড ফ্রেমওয়ার্কগুলো বর্তমানে শীর্ষস্থান ধরে রাখলেও, ব্যাকএন্ড ডেভেলমেন্টের জন্য ফ্লাটারের পটেনশিয়ালের উপর নজর রাখা দরকার। ফ্লাটার ইকোসিস্টেম ডেভেলপ করার সাথে সাথে এটি ব্যাকএন্ড ওয়ার্ল্ডের সাথে কীভাবে ইন্টারঅ্যাক্ট করে তা দেখতেও আকর্ষণীয় হবে।
তাছাড়া নতুন নতুন টুলস এবং কমিউনিটি কি ব্যাকএন্ড ডেভেলমেন্টের জন্য ফ্লাটারকে আরও ইফেক্টিভ অপশন করে তুলবে না? যারা ডার্ট ব্যবহার করে একটি অ্যাপের ফ্রন্টএন্ড এবং ব্যাকএন্ড উভয় দিকই ম্যানেজ করে এমন ফুল-স্ট্যাক ফ্লাটার ডেভেলপারদের কি আমরা সামনে দেখতে পাবো না? এর উত্তর শুধুমাত্র সময়-ই বলে দেবে।
একই সাথে, ফ্লাটার সুন্দর এবং কার্যকরী মোবাইল অ্যাপ ফ্রন্টএন্ড তৈরিতেও সমান পারদর্শী। এর সহজ ব্যবহার, আকর্ষণীয় ফিচার এবং হট রিলোড ফাংশনালিটি এটিকে ডেভেলপারদের পছন্দের অপশন করে তুলেছে। যখন ব্যাকএন্ডের কথা আসে, তখন ফ্লাটার কার্যকরভাবে ফ্রেমওয়ার্কের সাথে কোলাবোরেশন করতে পারে বা সহজ প্রজেক্টের জন্য BaaS সলিউশনের সুবিধা নিতে পারে।
সুতরাং, পরের বার যখন আপনি একটি মোবাইল অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট জার্নি শুরু করবেন, একটি ইউনিক এবং স্ট্রং ইউজার এক্সপেরিয়েন্স তৈরি করার জন্য একটি পাওয়ারফুল টুল হিসেবে ফ্লাটারকে নিশ্চয়ই মনে রাখবেন।
পাশাপাশি ব্যাকএন্ডের জন্য, আপনার প্রজেক্টের জটিলতা এবং আপনার টিমের এক্সপার্টিজের উপর ভিত্তি করে সঠিক সলিউশনটি সিলেক্ট করুন। টুলস ও ট্যালেন্টের সঠিক কম্বিনেশনে, আপনি একটি মোবাইল অ্যাপ তৈরি করতে পারেন যা ফ্রন্টএন্ড এবং ব্যাকএন্ড উভয় দিকেই পারফেক্ট হবে।
তাই বলা যায়, ফ্রন্টএন্ড এবং ব্যাকএন্ড উভয় ডেভেলমেন্টে ফ্লাটারের ভূমিকা জড়িত। তাই ফ্লাটার ব্যাকএন্ড নাকি ফ্রন্টএন্ড এই বিতর্কে না গিয়ে বরং ফ্লাটারের সকল সুবিধা আপনার অ্যাপ ডেভেলমেন্টে কাজে লাগান। হয়ে উঠুন একজন পারফেক্ট ফ্লাটার ডেভেলপার। হ্যাপি কোডিং!
লেখা: Ayesha Alam